ঢাকা: তোমরা যারা বড় হয়ে বিজ্ঞানী হবে, তাদের মজাই আলাদা! কারণ, গবেষণার ফলে কতোইনা মজার মজার তথ্য জানতে পারেন বিজ্ঞানীরা। তবে বিজ্ঞানী হওয়া কিন্তু চারটি খানি কথা নয়! এরজন্য প্রয়োজন নিষ্ঠা, মেধা।
১. খরগোশ ও তোতাপাখিকে কখনো পেছন ফিরে তাকানোর দরকার হয় না। তারা মাথা সোজা রেখেও পেছনের দৃশ্য দেখতে পায়।
২. প্রজাপতি কোনো খাবারের উপর বসলেই ওই খাবারটির স্বাদ অনুভব করতে পারে। কারণ প্রজাপতির ‘টেস্ট রিসেপ্টর’ থাকে এর পায়ের তালুতে। আর মানুষের ‘টেস্ট রিসেপ্টর’ থাকে জিহ্বায়।
৩. ঘরের বেশিরভাগ ধুলাবালিই আমাদের দেহের মৃত চামড়া।
৪. স্টেগাসোরাস ডায়নোসোরদের দৈর্ঘ্য ৯ মিটার পর্যন্ত হয়, কিন্তু এদের মস্তিষ্ক একটা আখরোটের সমান।
৫. মহাশূন্যে গেলে মানুষ কিছুটা লম্বা হয়। সেখানে মাধ্যাকর্ষণ না থাকায় মেরুদণ্ডের উপর কোনো চাপ থাকে না। ফলে মেরুদণ্ডের দৈর্ঘ্য কিছুটা বাড়ে।
৬. ক্যাংগারু এবং ইমু পিছন দিকে যেতে পারে না। পায়ের বিচিত্র গঠনের কারণে পিছন দিকে হাঁটা তাদের জন্য ঝামেলার।
৭. বেঢপ আকৃতির জলহস্তীকে দেখলে বোঝা যায় না আসলে এরা মানুষের চেয়েও জোরে দৌড়াতে পারে।
৮. একটা অ্যানালগ ঘড়ি যদি নষ্টও হয়ে থাকে তা দিনে দু’বার সঠিক সময় দেখাবে।
৯. চোখ খোলা রেখে হাঁচি দেওয়া অসম্ভব।
১০. পৃথিবীতে প্রতিবছর ১০ লাখেরও বেশি ভূমিকম্প হয়। কিন্তু এর বেশিরভাগই আমরা টের পাই না। তবে রিখটার স্কেলে তা ঠিকই ধরা পড়ে।
বাংলাদেশ সময়: ০৮০৯ ঘণ্টা, আগস্ট ৫, ২০২২
এসআই