বুধবার (১৪ জুন) ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ জজ ড. মো. আকতারুজ্জামনের আদালতে আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এহসানুল হক সমাজী এ জেরা করেন।
মামলাটির আসামিদের মধ্যে এমডি মো. রফিকুল আমীন, চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন, লে. কর্নেল (অব.) মো. দিদারুল আলম, মো. জিয়াউল হক মোল্লা এবং সাঈদুল ইসলাম খান রুবেল কারাগারে আছেন।
লে. জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদ জামিনে আছেন।
পলাতক ৪৬ আসামি হলেন- ডেসটিনির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোফরানুল হক, পরিচালক মেজবাহ উদ্দিন, ফারাহ দীবা, সাঈদ-উর-রহমান, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, জমশেদ আরা চৌধুরী, ইরফান আহমেদ, শেখ তৈয়বুর রহমান, নেপাল চন্দ্র বিশ্বাস, জাকির হোসেন, জসিমউদ্দিন ভূঁইয়া, এসএম আহসানুল কবির, জুবায়ের হোসেন, মোসাদ্দেক আলী খান, আবদুল মান্নান, আবুল কালাম আজাদ, আজাদ রহমান, মো. আকবর হোসেন সুমন, মো. সুমন আলী খান, শিরীন আকতার, রফিকুল ইসলাম সরকার, মো. মজিবুর রহমান, ড. এম হায়দারুজ্জামান, মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, কাজী মো. ফজলুল করিম, মোল্লা আল আমীন, মো. শফিউল ইসলাম, সিকদার কবিরুল ইসলাম, মো. ফিরোজ আলম, ওমর ফারুক, সুনীল বরণ কর্মকার ওরফে এসবি কর্মকার, ফরিদ আকতার, এস সহিদুজ্জামান চয়ন, আবদুর রহমান তপন, মেজর (অব.) সাকিবুজ্জামান খান, এসএম আহসানুল কবির বিপ্লব, এএইচএম আতাউর রহমান রেজা, গোলাম কিবরিয়া মিল্টন, মো. আতিকুর রহমান, খন্দকার বেনজীর আহমেদ, একেএম সফিউল্লাহ, শাহ আলম, মো. দেলোয়ার হোসেন, জেসমিন আক্তার মিলন ও মো. শফিকুল হক।
প্রায় চার ৪ হাজার ১১৯ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ২০১২ সালের ৩১ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দু’টি দায়ের করে দুদক। ২০১৪ সালের ০৪ মে আদালতে দু’টি পৃথক চার্জশিট দাখিল করা হয়।
গত বছরের ২৪ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. কামরুল হোসেন মোল্লার আদালত এ মামলাটিতে অভিযোগ (চার্জ) গঠন করেন। ০৬ নভেম্বর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৫ ঘণ্টা, জুন ১৪, ২০১৭
এমআই/এএসআর