রোববার (১৮ জুন) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির আহমেদ চৌধুরীর অবকাশকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ জামিন দেন।
আদালতে আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী রবিউল আলম বুদু।
২০১৩ সালের ২৪ জুলাই বাংলাদেশ বিমানের একটি কার্গো হোল্ড থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় স্বর্ণগুলো জব্দ করে কাস্টমস ও বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ। এ ঘটনায় পরের বছরের ০৫ ডিসেম্বর বিমানবন্দর থানায় মামলা করা হয়।
দীর্ঘদিন পর গত ০৬ মার্চ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার গোলাম সাকলাইন ১৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন।
যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে তারা হলেন- বিমানের জুনিয়র সিকিউরিটি অফিসার এসএম কামরুল হাসান, সুইপিং সুপারভাইজার আবু জাফর, সিনিয়র ইন্সপেকশন অফিসার মো. শাহজাহান সিরাজ, ইঞ্জিনিয়ারিং অফিসার সালেহ আহমেদ ও রায়হান আলী, সহকারী এয়ারক্র্যাফট মেকানিক আনিসউদ্দিন ভূঁইয়া, এয়ারক্র্যাফট মেকানিক মুজিবুর রহমান ও মাসুদুর রহমান।
নেপালের নাগরিক গৌরাঙ্গ রোসান, এস এস কার্গোর মিলন শিকদার, আব্দুল বারেক তালুকদার, সালেহ উদ্দিন, সালেহ আহমেদ খান, মানিক মিয়া, সুব্রত কুমার, এসএম নুরুল ইসলাম, সিরাজুল ইসলাম ও জসিম উদ্দিনও এ মামলার আসামি।
পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম জহিরুল হক বলেন, মিলন শিকদারকে কেন স্থায়ী জামিন দেওয়া হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তিনি জামিনে থাকবেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩০ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০১৭
ইএস/এএসআর