বুধবার (০৪ অক্টোবর) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন এলাকার এসব প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালায় র্যাব। এসময় র্যাবের ঢাকা হেড কোয়ার্টারের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আনিসুর রহমান এ জরিমানা করেন।
এর আগে পপুলার ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক নাসরিনা ইয়াসমিন মুনকে (৩২) ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে মুক্তি ক্লিনিককে ২ লাখ টাকা, শেফা ক্লিনিককে ২ লাখ, চামেলী ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ৫০ হাজার, নাটোর জেনারেল হাসপাতালকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
র্যাব-৫, নাটোর ক্যাম্প কোম্পানি কমান্ডার ও সহকারী পুলিশ সুপার শেখ আনোয়ার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, এসব ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার দীর্ঘদিন ধরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে নানা অনিয়মের মধ্য দিয়ে চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছিল।
সেখানে ল্যাব, আলট্রাসনোগ্রাম ও অপারেশন থিয়েটারে (ওটি) অকেজো যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে অদক্ষ জনবল দিয়ে পরীক্ষা-নিরিক্ষার মাধ্যমে ভুয়া ব্যবস্থাপত্র দেয়া, অপারেশনসহ বিভিন্ন চিকিৎসা সেবার মাধ্যমে জনসাধারণের সঙ্গে প্রতারণা ও ক্ষতি সাধন করে আসছিলেন তারা।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এসব প্রতিষ্ঠানে বুধবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, ০৪ অক্টোবর, ২০১৭
আরএ