বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ বিষয়ে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে রায় দেন।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়া।
রায়ের পরে জ্যোর্তিময় বড়ুয়া বলেন, এ রায় পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে আইন অনুসারে নিবন্ধন দিতে হবে।
গত বছরের ১১ নভেম্বর দলটির সমন্বক জোনায়েদ সাকির করা রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।
এর আগে গত বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর গণসংহতি আন্দোলনের নিবন্ধন আবেদন খারিজ করার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার বা পুনর্বিবেচনা করতে নির্বাচন কমিশনকে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছিলো।
নোটিশে বলা হয়েছিলো, দল হিসেবে নিবন্ধন দেয়ার জন্য ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন বরাবরে আবেদন করে গণসংহতি। ৮ এপ্রিল নির্বাচন কমিশন থেকে বলা হয়, আবেদনে গণ প্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের দুটি প্রবিধান পরিষ্কার করা হয়নি। ১৫ দিনের মধ্যে এর ব্যাখ্যা চাওয়া হয়। পরবর্তীতে এ দুটি প্রবিধানে বিষয়টি ঠিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত ২২ এপ্রিল নির্বাচন কমিশনে দাখিল করে। কিন্তু ১৯ জুন আইন অনুসারে আবেদন সঠিক হয়নি উল্লেখ করে তা খারিজ করে দেয়।
এ খারিজাদেশ সাতদিনের মধ্যে প্রত্যাহার বা পুনর্বিবেচনা চেয়ে এ নোটিশ দেওয়া হয়।
জ্যোর্তিময় বড়ুয়া বলেন, ওই নোটিশের জবাব না পেয়ে রিট করা হয়েছিলো।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১০ ঘণ্টা, এপ্রিল ১১, ২০১৯
ইএস/এমজেএফ