বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ প্রতিবেদন মঙ্গলবার দাখিল করা হয়।
আদালতে রিটকারী আইনজীবী ছিলেন মো. তানভীর আহমেদ।
পরে তিনি জানান, অনুমোদিত ১৮টি পাস্তুরিত দুধের বিষয়ে বিএসটিআই’র পক্ষ একটি প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। প্রতি দুই মাস বা তিন মাস অন্তর অন্তর এই প্রতিবেদন আদালতে আমাদের দিতে হবে। এটা নিয়মিত কার্যক্রম। গত ২৩ মে থেকে ২৯ মে পর্যন্ত বিএসটিআই নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করে। এখানে ১৮টি নমুনার টেস্ট রিপোর্ট দিয়েছি। এতে জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর কোনো উপাদান পাওয়া যায়নি। আদালত এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার পরবর্তী আদেশের জন্য দিন ধার্য করেছেন।
যে ১৪টি কোম্পানির দুধ পরীক্ষা করা হয় সেগুলো হলো- ইছামতি ডেইরির পুরা, ড্যানিশ ডেইরির আয়রান, ব্র্যাক ডেইরির আড়ং ডেইরি (২টি), আকিজ ফুডের ফার্মফ্রেশ মিল্ক (২টি), আমেরিকান ডেইরির মো, দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়নের মিল্ক ভিটা, আফতাব মিল্কের আফতাব, শিলাইদহ ডেইরির আল্ট্রা, তানিয়া ডেইরির তানিয়া (২০০ গ্রাম) ও (৫০০ গ্রাম), ইগলু ডেইরির ঈগলু, প্রাণ ডেইরির প্রাণমিল্ক (২টি), বারো আউলিয়ার ডেইরি ফ্রেশ, উত্তরবঙ্গ ডেইরি মিল্ক ফ্রেশ, রাফি অ্যান্ড ব্রাদার্সের কাউ হেড পিওর মিল্ক।
গত বছরের ১৬ মে বাণিজ্যিকভাবে পাস্তুরিত দুধ সম্পর্কে ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ডায়েরিয়াল ডিজিস রিসার্চ, বাংলাদেশ’র (আইসিডিডিআর,বি) একটি গবেষণা বাংলানিউজসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত ওইসব প্রতিবেদন যুক্ত হাইকোর্টে রিট করেন আইনজীবী মো. তানভীর আহমেদ এ রিট করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৮ ঘণ্টা, জুন ২৫, ২০১৯
ইএস/এএ