বুধবার (০৬ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র্যাব-১ এর উপ-পরিদর্শক শেখর চন্দ্র মল্লিক।
রমনা থানার অস্ত্র ও মাদক আইনের দুই মামলায় এর আগে ১০ দিনের রিমান্ডে নিয়ে সম্রাটকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
গত ৫ অক্টোবর গভীর রাতে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থানার আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জশ্রীপুর গ্রামে অভিযান চালায় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। ওই গ্রামের জামায়াত নেতা মনির চৌধুরীর বাড়ি থেকে সম্রাট ও আরমানকে আটক করা হয়। পরদিন তাদের নিয়ে রাজধানীতে নিজ নিজ বাড়িতে অভিযান চালিয়ে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার করে র্যাব।
এছাড়া মদ্যপ অবস্থায় পেয়ে আটকের সময়ই আরমানকে ছয়মাসের কারাদণ্ড দেন র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। আর কাকরাইলের কার্যালয়ে বন্যপ্রাণীর চামড়া সংরক্ষণের দায়ে সম্রাটকেও একই মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
গত ৭ অক্টোবর রমনা মডেল থানায় র্যাব-১ এর ডিএডি আব্দুল খালেক বাদী হয়ে সম্রাটের নামে অস্ত্র ও মাদক আইনে পৃথক দুটি মামলা করেন। এর মধ্যে যুবলীগের সহ-সভাপতি এনামুল হক আরমানকেও মাদক মামলায় আসামি করা হয়েছে।
এই দুই মামলায় গত ১৫ অক্টোবর আদালত সম্রাটকে ১০ দিনের রিমান্ডে পাঠান। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গত ২৪ অক্টোবর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। বর্তমানে তিনি কারাগারে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৪৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৬, ২০১৯
কেআই/জেডএস