ঢাকা: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের সুলতানা কামাল সেতু পার হলেই ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার। রাজধানীর প্রবেশমুখও বলা যায়।
স্টাফ কোয়ার্টারের সামনে থেকে যানজট শুরু হয়। সড়কটির একদিকে রামপুরা, বনশ্রী সংযোগ সড়ক, অপরদিকে গুলিস্তান, চিটাগাং রোড ও ঢাকা সিলেট-মহাসড়ক। সড়কের বেহাল দশায় প্রায় ২৪ ঘণ্টায় থেমে থেমে ঝুঁকি নিয়ে চলে যানবাহন, ঘটে দুর্ঘটনা।
মহাসড়কের মাতুয়াইল-মৃধা থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত ছিল পিচঢালা সড়ক। কিন্তু বর্ষার বৃষ্টির পানিতে সড়কটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় শুধুমাত্র ইট বিছিয়ে মেরামত করা হয়। সড়কের বেশিরভাগ অংশে গর্ত থাকায় একপাশের গাড়ি অন্য পাশে গিয়ে সৃষ্টি করে তীব্র যানজট।
মহাসড়কের কাজলা-ভাঙ্গাপ্রেস এলাকা খানাখন্দে ভরাপুর, রয়েছে ধুলাবালির ভোগান্তিও। ফলে দুর্ঘটনার পাশাপাশি ধুলায় আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছে পথচারী ও যানবাহনের যাত্রীরা।
ইট বিছানো সড়ক দেভে বোঝার উপায় নেই নিচে পিচঢালা সড়ক রয়েছে! ভাঙ্গাপ্রেস এলাকায় পিচঢালা রাস্তার পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইটের বিছানাও।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে গুলিস্তান যেতে ওয়ারি এলাকার চিত্র এটি। একদিকে সড়কের বেহাল দশা, অপরদিকে সড়ক প্রায় বন্ধ করে রাখা হয়েছে সুয়ারেজ লাইন নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে। ফলে অধিকাংশ সময় যানজট লেগেই থাকে।
দীর্ঘদিন ধরে ওয়ারি এলাকার সড়কের বেহাল দশা হওয়ায় সড়কটিতে লেগেই থাকে দীর্ঘ যানজট। আর ধুলার কারণে সড়কের পাশে থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা হয়ে পড়ছে অসুস্থ।
বাংলাদেশ সময়: ০৭১৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০১৬
এসএ/আরইউ