ঢাকা: ২০১২ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের চাকরির বয়স ৬০ নির্ধারণ করে সরকার। তবে সে সময় অবসরোত্তর ছুটি (পিআরএল) ভোগরতদের সে সুবিধা থেকে বাদ দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
বুধবার (০৭ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনের অংশ হিসেবে ‘৬০ বছর চাকরি সুবিধা বাস্তবায়ন পরিষদ’ এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।
পরিষদের আহ্বায়ক কায়কোবাদ বলেন, ২০০৯ সালে সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের চাকরির বয়স বাড়িয়ে ৫৯ বছর করে। সে সুবিধা নিয়ে অনেকেই ২০১২ সালে পিআরএল ভোগ করেন।
সে বছর চাকরির বয়স আরও এক বছর বাড়ানো হয়। এতে বাদ পড়েন তারা। অথচ ২০০৯ সালে যখন দুই বছর চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিলো, তখন পিআরএল ভোগরতরাও সে সুবিধা পেয়েছিলেন। কাজেই এটা একই সরকারের দ্বৈতনীতি।
পরিষদের সদস্য সচিব শাহাবুদ্দীন বলেন, বঞ্চিত মুক্তিযোদ্ধাদের সুবিধা দেওয়ার জন্য আদালতের নির্দেশনাও রয়েছে। এরপরও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তা বাস্তবায়ন করছে না।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৭, ২০১৬
ইইউডি/এএটি/এসএইচ