এছাড়া আলাদা কোনো দেশই নয়, সব দেশের মেহমানদের প্রতি সমান নজরদারিও থাকবে। নজরদারিসহ আনুষঙ্গিক বিষয়ও তাদের নজরদারিতে রাখা হবে।
বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে গাজীপুর টঙ্গীর তুরাগ নদে বিশ্ব ইজতেমার ময়দান আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সার্বিক পরিস্থিতি পরিদর্শনের পর গাজীপুর জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) হারুন অর রশিদ সংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিশ্ব ইজতেমার ময়দানে মুসল্লিদের নিরাপত্তায় ছয় হাজার পুলিশ সদস্য কাজ করছে। মুসল্লিদের কোনো প্রকার সমস্যা যেন না হয় এ বিষয়ে নজরদারি রাখতে সাদা পোশাকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও মোতায়েন করা হয়েছে।
মুসল্লিদের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, ইজতেমায় কোনো মুসল্লিকে কোনো প্রকার হয়রানি করা হলে সঙ্গে সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের জানাতে হবে। এরপর তারা ব্যবস্থা নিতে এগিয়ে যাবে।
এদিকে, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিদেশি মেহমানরা ইজতেমার ময়দানে আসছেন। এসময় বিমানবন্দর এলাকায় একটু গাড়ি চাপ বেশি থাকে। ইজতেমার ময়দান চার পাশে রাস্তায় যানজট নিয়ন্ত্রণ করতে পর্যাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ কাজ করছে।
পর্যাপ্তপরিমাণে ওয়াচ টাওয়ারের আওতায় এনে ময়দানসহ পুরো এলাকায় পর্যবেক্ষণ করতে পুলিশের পাঁচটি কন্ট্রোলরুমও কাজ করছে। ইজতেমার ময়দানসহ পুরো এলাকা সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১২, ২০১৭
এসজেএ/এএটি/আরআই