শনিবার (১৪ জানুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক (সুন্দরগঞ্জ) সঞ্চিতা বিশ্বাস রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য করেন।
আশরাফুল এই উপজেলা জামায়াতের আমির ইউনূস আলীর ছেলে।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ঢাকার বাড্ডা এলাকা থেকে তাদের আটক করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১ এর সদস্যরা। এরপর ১৩ জানুয়ারি ভোরে তাদের সুন্দরগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতিয়ার রহমান জানান, এই দুইজনকে লিটন হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে শনিবার সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়। পরে আদালত রিমান্ড শুনানির দিন রোববার নির্ধারণ করে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের শাহবাজ এলাকায় নিজ বাড়িতে আততায়ীর গুলিতে আহত হন মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন। গুরুতর আহতাবস্থায় তাকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. বিমল কুমার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরদিন এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা চার-পাঁচজনকে আসামি করে সুন্দরগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেন লিটনের বোন তাহমিদা বুলবুল।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৪, ২০১৭
এসআই