অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এইচ টি ইমাম সরকারের নবীন কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের গুণাবলী অন্তরে ধারণ
করে জনগণের সেবা করে যাওয়াই হচ্ছে তোমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ এবং একই সঙ্গে আশীর্বাদ। কেননা, বাঙালি হওয়ার কারণেই আমরা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বকে কাছ থেকে গ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান। এ সময় প্রধান আলোচক হিসেবে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন
সিদ্দিক।
তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বুদ্ধিজীবী এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ হত্যার মাধ্যমে যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা পুষিয়ে নেওয়ার জন্য তরুণ প্রজন্মকে আরো পরিশ্রম করতে হবে। সেই সঙ্গে বর্তমান শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় পেশাগত দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি ছিলেন জন প্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান।
অনুষ্ঠানে ৩১তম বিসিএস ক্যাডারের পাঁচজন নবীন কর্মকর্তার পাঁচটি বইয়ের এবং ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক প্রকাশিত স্যুভিনিয়রের মোড়ক উন্মোচন করেন অতিথিরা।
এই প্রথম বাংলাদেশের সিভিল সার্ভিসের ইতিহাসে সর্বাধিক অফিসারের তথ্য সম্বলিত স্যুভিনিয়র “দ্যা লিডার” তারা প্রকাশ করেন। মোড়ক উন্মচিত বইগুলো হলো, কবি আল-হাদীর কাব্যগ্রন্থ “দ্বিতীয় সময়”, কবি ও ছড়াকার নাজমা পারভিনের কাব্যগ্রন্থ “অদ্ভূত এইসব হালচাল”, লেখক ওয়াদুদ খানের উপন্যাস “ফ্যান্টাসি”, কবি কামরুজ্জামান কামরুলের কাব্যগ্রন্থ “একলা শালিক” এবং কবি জাহাঙ্গির কবির জুয়েলের কাব্যগ্রন্থ “মোহমায়া”। এ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাডারের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৪, ২০১৭
এসআই