মামলায় গুলিবিদ্ধ ডাকাত সদস্য আলমগীর হোসনসহ অজ্ঞাত আরও ৭-৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। রোববার (১৫ জানুয়ারি) বেলা ১২টার দিকে জেলার মিডিয়া সেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
দ্রুত সময়ের মধ্যে মামলার অপর আসামিদের খুঁজে বের করা ও গ্রেফতার করা সম্ভব হবে বলেও পুলিশের এই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা দাবি করেন।
এর আগে, ১৪ জানুয়ারি (শনিবার) সন্ধ্যা ৭টার দিকে মাইক্রোবাস নিয়ে একদল ডাকাত ওই স্বর্ণের দোকানে হানা দেয়। এ সময় তারা ৭-৮টি শক্তিশালী ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটনায়। পরে দোকানে ঢুকে মালিক গুলজার রহমানকে গুলি করে। কর্মচারীদের অস্ত্রের মুখি জিম্মি করে স্বর্ণালংকার লুটে পালিয়ে যায়।
পরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রায় ঘণ্টাব্যাপী অভিযান চালিয়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ডাকাত সদস্য আলমগীর হোসেনসহ ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত মাইক্রোবাস ও লুট হওয়া স্বর্ণালংকার উদ্ধার করে। উদ্ধার করা হয় এক ব্যাগ ককটেলও। পরে তা নিষ্ক্রিয় করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০১৭
এমবিএইচ/জিপি/আইএ