তিনি বলেন, ‘এখানে রয়েছে খানজাহান (রহ.) এর মাজার। তিনি একদিকে যেমন ছিলেন একজন জেনারেল (শাসক), অন্যদিকে ছিলেন আধ্যাত্মিক ব্যক্তি।
বাগেরহাট সার্কিট হাউজে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী বলেন, বাগেরহাট মাছের জন্য বিখ্যাত।
বর্তমান সরকারের সময়ে মংলা বন্দরের অগ্রযাত্রার কথা তুলে ধরে অর্থমন্ত্রী বলেন, মংলা বন্দর এক সময় দূরবস্থায় ছিল। বর্তমানে মংলা বন্দর অনেক উন্নয়ন করছে।
এছাড়া রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্পকে এই অঞ্চলের জন্য একটি ‘পাওয়ার হাব’ হিসেবে অবহিত করেন তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে আব্দুল মুহিত বলেন, আমাদের কৃষি নির্ভর জাতীয় অর্থনীতিতে বাগেরহাটের বড় ভূমিকা রয়েছে। রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র, বন্দর, ইপিজেড ছাড়াও মংলাতে অর্থনৈতিক জোন হচ্ছে। এগুলো সবই আমাদের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে।
বাগেরহাট সফরকালে মন্ত্রী এ জেলায় চাকরিরত অবস্থায় এসডিও (সাব-ডিভিশনাল) থাকাকালীন তার বাসভবন (বর্তমান জেলা প্রশাসকের বাসভবন), ঐতিহ্যবাহী সরকারি পিসি কলেজ, নাগেরবাড়ি, মংলা বন্দর ও রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেন।
এসময় বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মীর শওকাত আলী বাদশা, জেলা প্রশাসক তপন কুমার বিশ্বাস, পুলিশ সুপার পংকজ চন্দ্র রায়সহ সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।
সফর শেষে বিকেলে হেলিকপ্টারে করে ঢাকার উদ্দেশে বাগেরহাট ত্যাগ করেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০১৭
আরএ