এছাড়াও সদর উপজেলার শ্রেষ্ঠ পাঁচটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের হাতে ল্যাপটপ, গবাদী পশুর পাঁচ খামারির হাতে বিনামূল্যে ওষুধ এবং প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকদের হাতে পাওয়ার টিলার এবং ধান মাড়াই যন্ত্র তুলে দেন।
সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সুলতান হোসেন খানের সভাপতিত্বে উপজেলা উন্নয়ন সমন্বয় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সরদার মো. শাহ আলম, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট খান সাইফুল্লাহ পনির, পৌর মেয়র লিয়াকত আলী তালুকদার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. জাকির হোসেন প্রমুখ।
এদিকে ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক মো. মিজানুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে এক মাসিক উন্নয়ন সভায় অংশগ্রহণ করেন আমির হোসেন আমু।
সভায় সব বিভাগের কাজের অগ্রগতি ও কাজের গুণগত মান রক্ষা করে কার্য সম্পাদনের জন্য নির্দেশনাও দেন শিল্পমন্ত্রী।
এসময় রেজিস্ট্রি অফিসের উদ্দেশে আমির হোসেন আমু বলেন, জমি-জমার মূল্য নির্ধারণ নিয়ে ঝালকাঠি রেজিস্ট্রি অফিস জনগণকে হয়রানি করলে তা সহ্য করা হবে না। রেজিস্ট্রি অফিসের সিন্ডিকেট আর চলবে না।
সিন্ডিকেটের সঙ্গে কর্মকর্তা কর্মচারীরা জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও হুঁশীয়ারি দেন শিল্পমন্ত্রী।
পরে জেলা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের প্রাঙ্গণে খাট জাতের উন্নত প্রজাতির নারিকেল চারা রোপণ করেন মন্ত্রী।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০১৭
এমএস/বিএসকে/আরএ