বাগেরহাট: সুন্দরবনে বন্ধুকযুদ্ধে নিহত আব্বাস বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড ইউসুফ ফকির ও সক্রিয় সদস্য সিরিয়াল কিলার রুহুল আমিনের মরদেহ শরণখোলা থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।
বুধবার (১৫ নভেম্বর) বিকেলে মরদেহগুলো হস্তান্তর করা হয়।
এর আগে সকালে সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের বলেশ্বর নদীর কাতলার খালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে দুই দস্যু নিহত হয়।
এসময়ে র্যাব ঘটনাস্থল থেকে দস্যুদের ব্যবহৃত দু’টি একনালা বন্দুক, কাটা রাইফেল, এয়ার রাইফেল, দু’টি পাইপগান, ১২৪ রাউন্ড বন্দুকের কার্তুজ, ছোট ট্রাভেল ব্যাগ, দু’টি গুলি রাখার বান্ডুলিয়ার, তিনটি দেশীয় তৈরি রামদা ও দু’টি দেশীয় ছুরি উদ্ধার করে। এসব শরণখোলা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
শরণখোলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কবিরুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, এ ঘটনায় র্যাব-৮ এর ডিএডি আজিজুল হক বাদী হয়ে অস্ত্র আইন ও সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন। দস্যুদের মরদেহ বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) সকালে বাগেরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৫, ২০১৭
আরবি/
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।