এ ঘটনায় মামলার আসামি জবিউল্লাহ ও কালু পাটোয়ারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে আসামিদের আদালতে পাঠানো হয়।
এর আগে বুধবার (১৫ নভেম্বর) রাতে সোহেলের মা আনোয়ারা বেগম বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে চন্দ্রগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। রাতেই অভিযুক্ত আসামি গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোক্তার হোসেন জানান, শিশু শ্রমিককে মারধরের বিষয়টি তদন্ত করে সত্যতা পাওয়ার পর মামলা নেওয়া হয়েছে। দু'জনকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার (১৬ নভেম্বর) সকালে দোকানদার বাবুলের বাড়ি থেকে দোকানের উদ্দেশ্যে আসার সময় সোহেল প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে পথিমধ্যে সুপারি বাগানে যায়।
এ সময় সোহেলকে স্থানীয় জবিউল্লাহ ও কালু পাটোয়ারী তাকে ধরে নিয়ে যায়। তাদের গরুর সঙ্গে অসামাজিক কাজ করার অভিযোগ এনে সোহেলকে গাছের সঙ্গে রশি দিয়ে কয়েক ঘণ্টা বেঁধে রাখা হয়। এ সময় তাকে থেমে থেমে লাঠিপেটা করা হয়। সোহেল সদরের কুশাখালী ইউনিয়নের হাজীগঞ্জ গ্রামের শহিদুল হোসেনের ছেলে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৬, ২০১৭
এএটি