রোববার দিবাগত রাত ২টার দিকে হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হয় বলে ধারণা করছেন মাদ্রাসার শিক্ষকরা। সোমবার (২০ নভেম্বর) ভোরে খবর পেয়ে ম্যানহোলের ভেতর থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পল্টন থানা পুলিশ।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহামুদুল হক ছাত্র-শিক্ষকদের বরাত দিয়ে জানান, আবু বক্কর ও জিদান মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব চলছিলো। শিক্ষকরা সেটার মীমাংসা করে দেন। কিন্তু মীমাংসায় আবু বক্কর আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। এরপর ঘুমন্ত অবস্থায় জিদানকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে।
পলাতক ছাত্র আবু বক্করকে গ্রেফতারের চেষ্টা করছে পুলিশ। তাকে গ্রেফতারের পরে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে বলে জানান ওসি।
ছেলের মৃত্যুর খবর পযে ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার জালেরশর গ্রাম থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে ছুটে আসেন জিদানের পিতা হাফিজ উদ্দিন।
তিনি জানান, ৬ সন্তানের মধ্যে সবার ছোট ছিল জিদান। গত ৪ বছর ধরে গুলিস্থানে অবস্থিত মদিনা তুল উলুম মাদ্রাসায় হাফেজি পড়াশোনা করতো সে।
রাজধানীতে মাদ্রাসা ছাত্রের গলা কাটা মরদেহ উদ্ধার
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ২০, ২০১৭
এজেডএস/এমজেএফ