বুধবার (২২ নভেম্বর) সকালে উপজেলার জামুর্কী ইউনিয়নের পাকুল্যা গ্রামের স্বামীর বাড়ি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহতের বাবার বাড়ির সদস্যদের অভিযোগ, মুকছেদ আলী বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের জন্য রোজির ওপর নির্যাতন করে আসছিল।
এদিকে স্থানীয়রা জানায়, মুকছেদ এর আগে আরো দুটি বিয়ে করেছিল। তাদেরও নির্যাতন করে তাড়িয়ে দিয়েছে। তৃত্বীয় স্ত্রী রোজির ওপরও নির্যাতন শুরু করে এবং চতুর্থ বিয়ের প্রস্তুতিও নিচ্ছিল।
মির্জাপুর থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) শফিকুল আলম বাংলানিউজকে জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহত রোজির গলায় কালো দাগ এবং দুই কানের ভেতরে রক্ত ছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৬ ঘণ্টা, ২২ নভেম্বর, ২০১৭
আরএ