বুধবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলা মোগলবাসা ইউনিয়নের সৈনিকপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মৌমাছির কামড়ে আহত শিক্ষক লুৎফর রহমান বাংলানিউজকে জানান, পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফিরছিলেন।
আহতদের মধ্যে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় আকাশি, নবনিতা, তাসরিণ, সোহাইবুর রহমান, আরাফাত, সোহাগ, সাগর, ইব্রাহীম, শামিম, বিজলী, স্বাধীন, শাহানাজ, রুবিনা, রুমানা, রুমানার বাবা রফিকুল ইসলাম (৪২) ও শিক্ষক লুৎফর রহমানসহ (৩৫) অজ্ঞাতনামা কয়েকজনক কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বিকেলে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিন আল পারভেজ, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার স্বপন কুমার রায় চৌধুরী আহতদের দেখতে হাসপাতালে যান। এসময় আহতদের খোঁজখবর নেন তারা।
কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. সাদেকুর রহমান সন্ধ্যায় বাংলানিউজকে জানান, মৌমাছির কামরে আহতদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কিছু পরীক্ষার্থী প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। অন্যদের হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
সেনের খামার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুফিয়া খাতুন বলেন, আমার বিদ্যালয়ের প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় ৪৭জন অংশ নেয়। বুধবার বিজ্ঞান পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফেরার পথে ৩৭ জন শিক্ষার্থী ও একজন অভিভাবক মৌমাছির কামড়ে আহত হয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ২২, ২০১৭
এফইএস/ওএইচ/