বিষয়টি নিশ্চিত করে রাজশাহীর সিভিল সার্জন ডা. সঞ্জিত কুমার সাহা বাংলানিউজকে বলেন, তিন সদস্যের তদন্ত কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য এক সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে। এই কমিটির প্রতিবেদন ও সুপারিশের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে তদন্ত কমিটির প্রধান রাজশাহীর ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. এনামুল হক বলেন, শুক্রবার ও শনিবার ছুটির দিন হওয়ায় রোববার থেকে তদন্ত কাজ শুরু হবে। এ বিষয়ে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। তদন্তে যা পাওয়া যাবে সেটাই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হবে।
এর আগে গত সোমবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে রাজশাহী কোর্ট কলেজের সামনের একটি বাড়িতে তিনটি অটোরিকশা থামিয়ে সেখান থেকে সরকারি ওষুধ নামানোর চেষ্টা করা হয়। কিন্তু ওই সময় স্থানীয়রা বিষয়টি টের পেয়ে অটোরিকশাগুলো আটক করে রাজপাড়া থানায় খবর দেন।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অটোরিকশাসহ ওষুধ থানায় নিয়ে যায়। পরে কাগজপত্র ঠিক থাকায় ফের ছেড়েও দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে নগর পুলিশের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান জানান, প্রেমতলী সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সরকারি বৈধ কাগজপত্র থাকায় ওষুধবাহী অটোরিকশাগুলো ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২২১০ ঘণ্টা, নভেম্বর ২২, ২০১৭
এসএস/এমএ