বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে মামলাটি আমলে নিয়ে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক হাসানুজ্জামান দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) তদন্তের নির্দেশ দেন।
এর আগে মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) মামলার বাদী ফয়সাল আহমেদ বরগুনার আদালতে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার বিবরণীতে বাদী ফয়সাল আহমেদ উল্লেখ করেন, দুই বছর ধরে তিনি বরগুনার বড়ইতলা ফেরির ইজারাদার হিসেবে কাজ করে আসছেন। তার কাছ থেকে প্রতি মাসে ৪০ হাজার টাকা করে ঘুষ নিচ্ছেন উপ-সহকারী প্রকৌশলী মনিরুল। এছাড়া ভুয়া দরপত্রে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে দুই দফায় ৯ লাখ ৪৫ হাজার টাকা ও ১২ লাখ ৯০ হাজার টাকা এবং পরে কোটেশনের মাধ্যমে আরো সাড়ে ৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন তিনি।
মামলায় সব মিলিয়ে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির ৩৩টি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪১ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৩, ২০১৭
আরবি/