বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) রাতের কোন এক সময় ওই ইউনিয়নের পশ্চিম চাঁদপুর গ্রামের আখন্দ বাড়ীতে এ ঘটনা ঘটে।
শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) সকাল ১১টায় বাড়ীর লোকজন রাজিয়াকে উদ্ধার করে প্রথমে ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরবর্তীতে দুপুর সোয়া ১২টায় চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।
রাজিয়া আখন্দ চাঁদপুর গ্রামের দুলাল আখন্দের মেয়ে। ২০ দিন আগে রাজিয়ার সঙ্গে ফরিদগঞ্জ পৌর এলাকার ৬নং ওয়ার্ডের চরহোগলা গ্রামের জমির হোসেনের ছেলে মো. জাহাঙ্গীর হোসেন সাজ্জাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. জাকির হোসেন খান বাংলানিউজকে বলেন, রাজিয়ার পরিবারের লোকজন তার বড় বোন অসুস্থ থাকায় নোয়াখালীতে ছিলেন। রাতে দুর্বৃত্তরা রাজিয়াকে ঘরে একা পেয়ে কুপিয়ে জখম করে চলে যায়। পরে সকালে পরিবারের লোকজন বাড়িতে এসে ঘরে রাজিয়াকে রক্তাক্ত অবস্থা দেখতে পায়। ওই সময় রাজিয়া বলেছেন কয়েকজন মুখোশধারী দুর্বৃত্ত তাকে কুপিয়ে জখম করেছে।
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চকিৎসক মনিরুল আজিম বাংলানিউজকে বলেন, রাজিয়ার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারলো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৪, ২০১৭
এনটি