এর মূল উদ্যোক্তা জলঢাকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহা. রাশেদুল হক প্রধান। তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করার পর বিভিন্ন সভা-সেমিনারে জোরালো দাবি ওঠে একটি আধুনিক শহীদ মিনার নির্মাণের।
পরে চলতি বছরের ২১ আগস্ট শহীদ মিনারের আনুষ্ঠানিক ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন নীলফামারী-৩ (জলঢাকা-কিশোরীগঞ্জ আংশিক) আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা।
উপজেলা প্রকৌশলী হারুন-অর রশিদ বাংলানিউজকে বলেন, শহীদ মিনার নির্মাণের পাশাপাশি এখানে থাকবে আধুনিক মুক্তিযুদ্ধ ফাউন্ডেশন কমপ্লেক্স, মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার, দৃষ্টিনন্দন একটি বাগানসহ প্রাতঃভ্রমণের জন্য সড়ক। যার আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৩০ লাখ টাকা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহা. রাশেদুল হক প্রধান বাংলানিউজকে বলেন, সবার সহযোগিতা ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় নির্মিত হচ্ছে জলঢাকাবাসীর প্রাণের শহীদ মিনার। ১৬ ডিসেম্বর শহীদ মিনারটি অনাড়ম্বর ভাবে উদ্বোধন করা হবে বলে বলেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪০ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৪, ২০১৭
টিএ