মামলাটি বর্তমানে তদন্ত করছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিবির একটি সূত্র থেকে জানা গেছে ইতোমধ্যে তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে আসামিদের শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন তারা।
সূত্রটি জানায়, সেদিন যে চারজন এ ঘটনায় অংশ নিয়েছিলো তাদের মধ্যে দুজনকে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়েছে। এই দুজন নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুরে ও সোনারগাঁয়ে অবস্থান করা আরো দুজন ব্যক্তির সাথে হত্যাচেষ্টা করতে আসার আগে ও পরে যোগাযোগ রক্ষা করছিল। এসব ব্যক্তিদের গতিবিধি ও তাদের সকল যোগাযোগের উপরও নজর রাখছে ডিবি।
প্রাপ্তির বাবা ওয়াজেদ আলী খোকন জানান, আমি নিজে থেকেই যোগাযোগ করি ওসির সাথে, মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চাই। সর্বশেষ মাসখানেক আগে আমার বাসায় এসেছিলেন ডিবির কর্মকর্তারা। আমাকে ডিবির ওসি মাহবুবুর রহমান জানিয়েছেন তদন্ত অনেক দূর এগিয়েছে। আমরা ল্যাব থেকে ফরেনসিক রিপোর্টটি আসলেই কাজে নেমে পড়বো।
তিনি জানান, আমি নিজে আমার পরিবারের নিরাপত্তা নিয়ে শংকিত। এ ঘটনায় দ্রুত আসামিরা গ্রেফতার হবে বলেই আমি প্রত্যাশা করছি, এতে অপরাধীরাও পিছু হটবে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির উপ পরিদর্শক (এসআই) মফিজুল ইসলাম জানান, মামলার তদন্ত চলছে। ফরেনসিক রিপোর্ট আসলে আরো অনেক কিছু নিশ্চিত হওয়া যাবে। আসামিদের শনাক্ত করতে কাজ চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৪, ২০১৭
আরআই