শনিবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে বিকেলের দিকে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ দু’টি ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন- আবুল বাশার (৭০) ও কলেজ ছাত্র তাসফিউজ্জামান (২১)।
উত্তরা পশ্চিম থানা উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাদেক জানার সেক্টর ১১, রোড ১৯, বাড়ি নং ৩৩ থেকে আবুল বাশার নামে এক ব্যক্তির ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস অবস্থায় ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মৃত ব্যক্তির স্ত্রী শারমিন ফেরদৌসের বরাতে তিনি জানান, বিভিন্ন মানসিক সমস্যা থেকে বাশার গলায় ফাঁস দিতে আত্মহত্যা করেছেন।
ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে বলে পুলিশ জানায়।
এদিকে উত্তরা পশ্চিম থানা উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওমর কাইউম জানান, সেক্টর ৯, রোড ৩/বি, বাড়ি নং ১৮ থেকে তাসফিউজ্জামানের ফ্যানের সঙ্গে গলায় পেঁচানো অবস্থার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মৃত ছাত্রের বাবার নাম সারোয়ারুজ্জামান।
পরিবারের সঙ্গে সে ওই বাসায় থাকতো, স্থানীয় একটি কলেজে এ-লেভেলের ছাত্র ছিলো।
পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, তাসফিউজ্জামান দীর্ঘদিন ধরে মাদকাসক্ত ছিলো। সে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে।
ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৫, ২০১৭
এজেডএস/জেডএস