সদরের দক্ষিণ বিশিউড়া ও চল্লিশা ইউনিয়নকে জড়িয়ে রেখেছে এ বিলটি। উৎসবে পুরুষের পাশাপাশি নারী-শিশুসহ বৃদ্ধরাও মাছ ধরতে বিলে নেমে পড়েছেন।
দক্ষিণ বিশিউড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আবু বক্কর সিদ্দিক বাংলানিউজকে জানান, বছরের পর বছর ধরে সুলঙ্গি বিলে হাজার হাজার মানুষ এসময় মাছ ধরে আসছেন। এভাবে মাছ ধরাটা শুধু উৎসবই নয়, ঐতিহ্যের অংশ হয়ে পড়েছে।
শখের মাছ শিকারি মাসুম বিল্লাহ বাংলানিউজকে বলেন, কি পরিমাণ মাছ ধরতে পারবো তা জানি না। তবে যা পাবো তাতেই সন্তুষ্ট থাকবো। সবার সঙ্গে বিলে মাছ ধরতে নামতে পেরে ভীষণ আনন্দ লাগছে। রুমেল মিয়া, সাঈদুর রহমানসহ আরো অনেকে জানান, এরই মধ্যে ধরা পড়ছে কৈ, শিং, খৈলসা, পাবদা, গুজি আইড়, বোয়াল, টাকি, পুঁটি, সরপুঁটি, রুই, কাতল, মৃগেল, চিতল, চাপিলা, মাগুর, রিটা, শোল, মহাশোলসহ দেশীয় প্রজাতির নানারকম সুস্বাদু মাছ।
চল্লিশা ইউপির চেয়ারম্যান মো. জব্বার ফকির বাংলানিউজকে জানান, এখনতো এক সঙ্গে এতো রকমের মাছ দেখা যায় না। তবে এ বিলে মাছ ধরা উৎসবকে কেন্দ্র করে এক সঙ্গে বহু প্রজাতির মাছ দেখতে পাই, ভালো লাগে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৬, ২০১৭
আরবি/