সোমবার (নভেম্বর ২৭) সকালে মানিকগঞ্জের পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান তার নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা হলেন, পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া থানার ভিটাবাড়ী এলাকার আব্দুর রহিম মোল্লার ছেলে সোহেল মোল্লা ওরফে সাইফুল মোল্লা (২৬), পাবনা জেলার আতাইকুলা থানার কাজীপুর এলাকার শহিদ লস্করের ছেলে মো. রানা বারেক (৩৬), নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার মঙ্গলপুর এলাকার কাজী টুকুর ছেলে মো. ইনসান কাজী হাসান (৩৬), কুড়িগ্রাম জেলার রাজারহাট থানার দুধখাওয়া মন্ডলপাড়া এলাকার রুবেল আলমের স্ত্রী কামরুননাহার কেয়া ( ২৭), কুড়িগ্রাম জেলার পশ্চিম কল্যাণ ধুলাউড়া এলাকার মানিক মিয়ার ছেলে আরিফুল ইসলাম আরিফ (১৮), বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ থানার মহেশপুর এলাকার আবু জাফর মিয়ার ছেলে ফরিদ মিয়া (২৯) এবং ফরিদপুর জেলার সদরপুর থানার দশহাজার ঢেউখালী এলাকার সুলতান খানের ছেলে আলী খান (৪৫)।
আটক ব্যক্তিদের নিকট থেকে ১টি পিস্তল, ১টি পাইপগান, ৬ রাউন্ড গুলি, ২ রাউন্ড কার্তুজ, ৯টি ককটেল, ১টি মাইক্রোবাস, ১টি মোটরসাইকেল, ৫ ভরি ১৫ আনা স্বর্ণ, ৩ ভরি রূপা এবং নগদ ১ লক্ষ ৯৪ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় মানিকগঞ্জ সদর থানায় ডাকাতি, অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে পৃথকভাবে তিনটি এবং সাটুরিয়া থানায় একটি অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে দুইটি ও পুলিশ এ্যাসল্টের ঘটনায় আরও দুইটিসহ মোট সাতটি মামলা দায়ের করা হয়।
অস্ত্র ও ডাকাতি মামলার পলাতক আসামি এবং লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধারের লক্ষে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান পুলিশ সুপার।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৭, ২০১৭
আরআই