বুধবার (২৯ নভেম্বর) ভোরে ক্ষেপণাস্ত্রটির পরীক্ষার পর বিকেলে এই উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতি দেয় বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার মাধ্যমে উত্তর কোরিয়া জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সংশ্লিষ্ট রেজোল্যুশনকে অমান্য করেছে।
পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি (এনপিটি) ও পরমাণু বোমার পরীক্ষা রোধবিষয়ক চুক্তিতে (সিটিবিটি) স্বাক্ষরকারী হিসেবে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক পরিসরে বলপ্রয়োগ এবং স্পষ্টত ও পরিপূর্ণ নিরস্ত্রীকরণে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সঙ্গে কাজ করে যাবে বলেও জানানো হয় বিবৃতিতে।
দিনের আলো ফোটার আগেই ক্ষেপণাস্ত্রটির পরীক্ষা নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার পক্ষ থেকে বলা হয়, এই আইসিবিএম ৪ হাজার ৫০০ কিলোমিটার কৌণিক দূরত্বে উড়ে গিয়ে জাপানের জলসীমায় পড়ে। এরপর উত্তর কোরিয়ার পক্ষ থেকে বলা হয়, এ যাবত যে ক’টি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালানো হয়েছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি উড্ডয়নে সক্ষম এবং সবচেয়ে শক্তিশালী এই ক্ষেপণাস্ত্রই। এটি পুরো যুক্তরাষ্ট্রেই আঘাত করতে সক্ষম।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৯, ২০১৭
এইচএ/