ঢাকা, বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

জাতীয়

রোহিঙ্গা ফেরাতে কম্বোডিয়া সফর গুরুত্বপূর্ণ

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৫০৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ৩০, ২০১৭
রোহিঙ্গা ফেরাতে কম্বোডিয়া সফর গুরুত্বপূর্ণ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ডাকা এক প্রেসবিফ্রিংয়ে বক্তব্য রাখছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী; ছবি: বাংলানিউজ

ঢাকা: তিনদিনের সফরে ৩ ডিসেম্বর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ কম্বোডিয়ায় যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা ফেরাতে এ সফর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।সফরকালে নমপেনের প্রধান সড়কের নাম বঙ্গবন্ধুর নামে করা হবে। এছাড়া ১১টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকও সই করা হবে।

এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ডাকা এক প্রেসবিফ্রিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী একথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অনুরুপ কম্বোডিয়ার প্রয়াত রাজা নরোদম সিহানুকের নামে বারিধারার কূটনৈতিক এলাকায় পার্ক রোডের নামকরণ করা হবে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা এবার বৌদ্ধপ্রধান দেশে যাচ্ছি। রোহিঙ্গা ফেরাতে এ সফর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তাদের সঙ্গে আমাদের আগে থেকেই হৃদ্যতার সম্পর্ক রয়েছে।

তিনি বলেন, কম্বোডিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক কোনো দূতাবাস নেই। সফরে দুই দেশের মধ্যে দূতাবাস খোলার বিষয়েও কথা হতে পারে।

এছাড়া রোহিঙ্গা ইস্যুটিও আসবে। মিয়ানমারের প্রতিবেশী দেশ কম্বোডিয়া। রোহিঙ্গা ফিরিয়ে নিতে তারাও কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে।

কম্বোডিয়ার উত্তর-পূর্বে লাওস, পূর্বে ও দক্ষিণ-পূর্বে ভিয়েতনাম, পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমে থাইল্যান্ড এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে থাইল্যান্ড উপসাগর। নমপেন দেশটির রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।

পোপের ঢাকা সফর সম্পর্কে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পোপের এ সফর আমাদের জন্য গৌরব ও গর্বের। আমরা রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে বিপদে আছি। পোপের এ সফর আমাদের জন্য আলাদা গুরুত্ব বহন করে। রোহিঙ্গা সংকটে পোপ আমাদের পাশে আছেন বলে আগেই জানিয়েছেন।

বাংলাদেশ সময়: ১০৫৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ৩০, ২০১৭
জেএম

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।