শুক্রবার (০১ ডিসেম্বর) বিকেলে হবিগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এটিএম আজহারুল ইসলাম এ দণ্ডাদেশ দেন।
দণ্ডদেশপ্রাপ্তরা হলেন- বাবুল মিয়া, নানু মিয়া, আলাউদ্দিন, লিলু মিয়া, কাছম আলী, কদ্দুছ আলী, রানা মিয়া, আব্দুল জলিল, মধু মিয়া, সিজিল মিয়া, জিতু মিয়া, আব্দুন নুর, আব্দুস ছামাদ, আব্দুর রহিম, মজিদ মিয়া, মহিবুর রহমান ও সামছুল হক।
এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিজামপুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা তাজ উদ্দিন তাজ ও সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল আউয়ালের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলছে। এ বিরোধের জের ধরে প্রায়ই উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে দুপুরে নিজামপুর ইউনিয়নের দরিয়াপুর, নিজামপুর ও শরীফাবাদ গ্রামে বাড়ি বাড়ি তল্লাশি করে দেশীয় অস্ত্রসহ ১৭ ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশ। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তাদের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইয়াছিনুল হক বাংলানিউজকে জানান, নিজামপুর ইউনিয়নে প্রায়ই সংঘর্ষ হচ্ছে। তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাড়ি বাড়ি তল্লাশি করে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয় এবং ১৭ জনকে আটক করে সাজা দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০১, ২০১৭
টিএ