উপজেলা উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে শনিবার (০২ ডিসেম্বর) বেলা ১১ টার দিকে পরশুরাম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ থেকে জশনে জুলুছ শুরু হয়ে পৌর এলাকার প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদ চত্বরে শেষ হয়।
জশনে জুলুছ শেষে সেখানে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নাবীর (সা.) তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা, মিলাদ-মাহফিল ও দোয়া-মুনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় উপজেলা ঈদে মিলাদুন্নাবী (সা) উদযাপন পরিষদের সভাপতি পরশুরাম কেন্দ্রীয় মসজিদের খতিব মওলানা হুমায়ুন কবির নোমানির সভাপতিত্বে এবং সমন্বয়ক মো. ইয়াছিন শরীফ মজুমদারের পরিচালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন- উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এনামুল করিম মজুমদার বাদল, পরশুরাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম চৌধুরী, পৌরসভার সাবেক মেয়র আবু তালেব, পরশুরাম ইসলামিয়া সিনিয়ার ফাজিল মাদ্রসার অধ্যক্ষ মওলানা মো. নুরুল ইসলাম, উপাধ্যক্ষ মওলানা মো. মোস্তফা, ফেনী জেলা পরিষদের সদস্য শফিকুল হোসেন মহিম, মির্জানগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান ভুট্টো, উপজেলা ঈদে মিলাদুন্নাবী (সা.) উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদ জামে মসজিদের খতিব মওলানা মো. ইব্রাহিম মজুমদার, সিনিয়র সহ সভাপতি কাজী তোফায়েল আলম বাবর, সহ সভাপতি প্রভাষক মো. জালাল উদ্দিন, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মওলানা এম এ মনচুর মোল্লা, সদস্য মওলানা মো. জসিম উদ্দিন, সদস্য মওলানা মো. মোস্তাফিজুর রহমান, উদযাপন পরিষদের সমন্বয়ক শামসুল আলম শাকিল, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আলাউদ্দিন উদযাপন পরিষদ পৌর শাখার সভাপতি মওলানা মো. সাদেক।
আলোচনা সভা শেষে মুনাজাত পরিচালনা করেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক মওলানা মো. আজিজুল হক, মুনাজাতে মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর আদর্শ মোতাবেক চলার জন্য এবং সমগ্র মুসলিম উম্মাহ ও দেশ ও জাতির জন্য দোয়া করা হয়।
মুনাজাত শেষে তাবারুক বিতরণের মধ্যদিয়ে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নাবীর (সা.) দিনব্যাপী আয়োজন সমাপ্ত হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০২, ২০১৭
এসএইচডি/ওএইচ/