রোববার (৩ ডিসেম্বর) কুয়াশা ভেজা সন্ধ্যায় পুরোপুরি গ্রামীণ আবহে আয়োজিত এই পিঠা উৎসবে মুগ্ধ হন আসা দর্শনার্থীরা। এর সঙ্গে স্কুলের শিক্ষার্থীদের লোকজ গান ও নৃত্য পরিবেশনা পিঠা উৎসবে আনে বাড়তি মাত্রা।
স্কুল পরিচালনা কমিটির সদস্য আরিফুল হাসান রবিন বলেন, গ্রামের পিঠা পুলির আমেজ এ ইট-কাঠের শহরে পাওয়া দুষ্কর। তবুও স্কুলের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আনন্দ দিতে আমাদের এ প্রয়াস।
তিনি জানান, আয়োজনে ছিল ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, তিলের পিঠা, ম্যারা পিঠা, টাই পিঠা, লসকারা পিঠা, রস ভরি, চিংড়ি পিঠা, ডিমের চপ, চিকেন বুচি, সন্দেশ পিঠা, ক্যারিস পিঠা, শামুক পিঠা, খাজা পিঠা, অনথন, রুপচাদা পিঠা, মাছ পিঠা, হাড়ি পিঠা, পিজ্জা পিঠা, গাজরের লাড্ডু, সেমাই বরফি, মিষ্টি কুমড়া পিঠা, মকুল পিঠা, গোলাপ পিঠা, ঝুনঝুনি পিঠা, পানতোয়াসহ প্রায় ১০০ ধরনের পিঠা।
স্কুলের অধ্যক্ষ রাহিমা আক্তার পারভিনের সভাপতিত্বে ও আরিফুল ইসলাম সবুজের সঞ্চালনায় পিঠা উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) দেবময় দেওয়ান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন-ফেনী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মামুন, ফেনীর সময় সম্পাদক মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন, স্টার লাইন গ্রুপের পরিচালক মাইন উদ্দিন, ১০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাহতাব উদ্দিন মুন্না প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৩৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৪, ২০১৭
এসএইচডি/পিএম/আরবি/