সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়। উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শামীমা বানু শান্তি।
সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে জেটি স্থাপন করায় শারমিন জুট গোডাউনসহ কয়েকটি জেটিও উচ্ছেদ করা হয়েছে। এছাড়াও অবৈধভাবে দখল করা অস্থায়ী স্থাপনাগুলোও ভেকু দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- বিআইডবিউটিএ’র নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের যুগ্ম-পরিচালক গুলজার আলী, উপ-পরিচালক শহিদুল্লাহ, নৌ থানা পুলিশের পরিদর্শক আবু তাহের খানসহ বিপুল সংখ্যক উচ্ছেদ কর্মী, পুলিশ, আনসার, পল্লি বিদ্যুৎ ও ডিপিডিসির কর্মকর্তারা।
বিআইডবিউটি’র নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের যুগ্ম-পরিচালক গুলজার আলী বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, শীতলক্ষ্যার সীমানা পিলারের মধ্যে যেসব অবৈধ স্থাপনা ছিলো সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় অর্ধ শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও ভেকু দিয়ে গুঁড়িয়ে দোওয়া হয়েছে। দখলদারদের বিরুদ্ধে এ অভিযান নিয়মিত পরিচালিত হবে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৪, ২০১৭
জিপি