মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল থেকে উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়। এসময় অবৈধভাবে স্থাপন করা একটি ড্রেজার, সীমানা পিলারের মধ্যে নির্মিত কয়েকটি নির্ধানাধীন দেয়াল ভেঙে ফেলা হয়।
উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শামীম বানু শান্তি। এসময় উপস্থিত ছিলেন-বিআইডবিউটিএ’র নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের যুগ্ম পরিচালক গুলজার আলী, উপ-পরিচালক শহিদুল্লাহ, নৌ থানা পুলিশের পরিদর্শক আবু তাহের খানসহ বিপুল সংখ্যক উচ্ছেদ কর্মী, পুলিশ, আনসার, পল্লি বিদ্যুৎ ও ডিপিডিসির কর্মকর্তারা।
গত সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অর্ধ শতাধিক অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হয়।
বিআইডব্লিউটিএ নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের যুগ্ম পরিচালক গুলজার আলী জানান, শীতলক্ষ্যার তীর রক্ষায় আরও ১৫ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ কাজ শীঘ্রই শুরু হবে। দখলদারদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলবে। দখলদাররা যতই প্রভাবশালী হোক না কেন তাদের কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৭
আরআর