মঙ্গলবার (০৫ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট অবতরণ করে।
স্থানীয় সময় দুপুর পৌনে ২টায় প্রধানমন্ত্রী সফর সঙ্গীদের নিয়ে দেশের উদ্দেশে রওয়ানা দেন।
প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে বাংলাদেশ ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণের পাশাপাশি পর্যটন, কৃষি, বেসামরিক বিমান চলাচল, আইসিটি ও কারিগরি শিক্ষাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত একটি চুক্তি এবং নয়টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ও কম্বোডিয়ার মধ্যে আলোচনার নেতৃত্ব দেন। তিনি কম্বোডিয়ার রয়েল প্যালেসে রাজা নরদম সিহামনের দেওয়া রাজকীয় অভ্যর্থনা গ্রহণ করেন। তিনি কম্বোডিয়ান চেম্বারের সঙ্গে ব্যবসায়িক সংলাপে অংশগ্রহণ করেন এবং সেদেশের প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নৈশভোজে যোগ দেন।
প্রধানমন্ত্রী নমপেনে কম্বোডিয়ার স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। তিনি এ সময় কম্বোডিয়ার সাবেক রাজা নরডম সিহানুক এর স্ট্যাচুতে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
কম্বোডিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও রাজকীয় দল ফনসিনপেকের সভাপতি নরদম রনারিধির সঙ্গে সৌজন্য স্বাক্ষাৎ করেন।
পূর্ব-পশ্চিমা দেশগুলোর সেতু হয়ে কাজ করতে পারে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৬
এমইউএম/আইএ