শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকেলে ভারতের ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলা যাওয়ার আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া বিজিবি কোম্পানি সদর দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় একথা বলেন তিনি।
বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন আগরতলা এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, তার বাবা শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রী থাকাকালে আগরতলায় ছিলেন। বাবার মুখ থেকে মুক্তিযুদ্ধের সময় আগরতলার মানুষের অকৃত্রিম সহযোগিতার কথা শুনেছেন। বিজয়ের এতো বছর পর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অসংখ্য স্মৃতি বিজড়িত বন্ধু রাজ্য ত্রিপুরায় তিনি প্রথমবারের মতো যাচ্ছেন।
পরে মন্ত্রী বিজিবি ও বিএসএফকে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিষ্টি উপহার দেন।
আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক ও চিকিৎসা সরঞ্জামের সংকট বিষয়ে মন্ত্রীর বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, রোববার (১৭ ডিসেম্বর) দেশে ফিরে তিনি এ বিষয়ে খোঁজ নেবেন। সংকট থাকলে সেগুলো দূর করা হবে বলেও জানান মন্ত্রী।
আগরতলার বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার মো. সাখাওয়াৎ হোসেন সীমান্তের শূন্য রেখায় দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় কুঞ্জবনে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিনের সূচনা হবে।
আগরতলা শহরের রবীন্দ্রশতবার্ষিকী ভবনে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে।
অনুষ্ঠানে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার সম্মানিত অতিথি ও সাংবাদিক সুভাষ সিংহ রায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেবেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৫, ২০১৭
আরবি/