শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত বঙ্গভবনের সবুজ লনে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার অতিথি উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় সংগীত পরিবেশনের পরে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও তার স্ত্রী রাশিদা খানম এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আহত মুক্তিযোদ্ধা ও অন্যান্য অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। তারা আহত মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপারেও খোঁজ-খবর নেন এবং তাদের কল্যাণে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বিজয় দিবসের কেক কাটেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মো. আব্দুল ওয়াহ্হাব মিয়া, মন্ত্রিপরিষদ সদস্যরা, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত এবং হাই কমিশনাররা, সুপ্রিম কোর্টের বিচারকরা, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, জ্যেষ্ঠ আইনজীবীরা, সংসদ সদস্যরা, তিন বাহিনীর প্রধান, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতারা, সম্পাদক, সাংবাদিক নেতারা, বীরশ্রেষ্ঠদের পরিবার, শিল্পী, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী নেতারা এবং বিশিষ্ট নাগরিকরা যোগদান করেন।
এছাড়া শ্রীলঙ্কা, ভারত, নেপাল ও মালদ্বীপের ন্যাশনাল ক্যাডেট কোরের ৪৩ জন সদস্য সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।
অনুষ্ঠানে দেশের প্রখ্যাত শিল্পী রফিকুল ইসলাম, আবিদা সুলতানা ও হায়দার হোসেন দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করেন। এছাড়া শিশু ও একটি আর্মি ব্যান্ড সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করে।
বাংলাদেশ সময়: ২২১৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৬, ২০১৭
এমইউএম/এসএইচ