রোববার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার ছোট মহেশখালী ইউনিয়নে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। ইসমাইল ওই ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার।
মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ বাংলানিউজকে জানান, ঠিক কী কারণে তাকে খুন করা হয়েছে তা জানা যাচ্ছে না। তবে ঘটনার পরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে ইসমাইলের ভাগিনা মোজাম্মেলকে আটক করেছে। বাকিদের গ্রেফতারেও অভিযান চলছে।
ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিহাদ বিন আলী বাংলানিউজকে জানান, পুলিশ মোজাম্মেল নামে যে জামায়াতকর্মীকে আটক করেছে- তার হাতেই সাবেক মেম্বার ইসমাইল খুন হয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকালে ইসমাইল ও মোজাম্মেলের পারিবারিক বিরোধ নিয়ে চেয়ারম্যান জিহাদ বিন আলীর বাড়িতে সালিশি বৈঠক শুরু হয়। এতে দু’পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তা হাতাহাতি ও সংঘর্ষে রূপ নেয়।
এসময় স্পর্শকাতর অঙ্গে আঘাত পেয়ে গুরুতর আহত হন ইসমাইল। তৎক্ষণাৎ তাকে উদ্ধার করে মহেশখালী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা সাবেক এই মেম্বারকে মৃত ঘোষণা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৭, ২০১৭
টিটি/এইচএ/