সকাল পৌনে দশটার দিকে ব্যক্তিগত বিমানে কক্সবাজারের উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি। সেখান থেকেই তিনি বাংলাদেশ থেকে বিদায় নেবেন।
এর আগে তিনদিনের সফরে সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তিনি ঢাকা পৌঁছান। রোহিঙ্গাদের অবস্থা দেখার আগে তিনি বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেন।
মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তুরস্কের প্রধানমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের পর বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে দুটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।
মঙ্গলবার তিনি সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের অমর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তারপর ধানমণ্ডিতে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে গিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী সফরকালে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এছাড়া বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি।
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় তুরস্ক এক লাখ ২৫ হাজার আবাসনের ব্যবস্থা করবে। এছাড়া রোহিঙ্গাদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালের ব্যবস্থা করবে তারা।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে সোচ্চার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোগান। এর আগে তুরস্কের ফার্স্টলেডি বাংলাদেশ সফর করে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১০২০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০,২০১৭
কেজেড/আরআই