শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে জমির মালিক আব্দুর রহিম খান বাদি হয়ে ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে মোরেলগেঞ্জ থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
বাগেরহাট পুলিশ সুপার পংকজ চন্দ্র রায় বাংলানিউজকে বলেন, সংষর্ষের পর সাত জনকে আটক করা হয়েছে।
আটকরা হলেন- সোনাখালী গ্রামের শহিদুল খান (৪৫), মজিবুর খান (৬০), ওহাব খান (৬৫), বারেক খান (৬২), মজিবুর খানের ছেলে ইব্রাহীম খান (২৭), নূর ইসলাম (৩০) ও হানিফ (৩২)।
এদিকে, বেলা ১২টার দিকে উপজেলার কালিকাবাড়ি স্কুল মাঠে নিহত পলাশ ও ইব্রাহিম শেখের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য ডা. মোজাম্মেল হোসেনসহ এলাকার শতশত মানুষ জানাজায় অংশ নেন।
শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে পূর্ব সোনাখালী গ্রামে বিবাদমান জমির ধান কাটাকে কেন্দ্র রহিম খান ও শহিদ খানের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে দুইজন নিহত ও ২০ জন আহত হন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৭
এনটি