তিনি বলেন, শুধু চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার, বড় কর্মকর্তা নয় হলেই হবে না, ভাল মানুষ হতে হবে। দেশের উন্নয়নে ও মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হবে।
রোববার দুপুরে (২৪ ডিসেম্বর) নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি কারিগরি কলেজে দুই দিনব্যাপী সুবর্ণজয়ন্তী (৫০ বছরপূর্তি) উদযাপন উৎসবের দ্বিতীয় দিনের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কমিটির সভাপতি ও কলেজের অধ্যক্ষ শাহ্ মো. আমির আলী আজাদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন-নির্মাণাধীন পদ্মা সেতুর প্রধান সমন্বয়ক, সৈয়দপুরের কৃতী সন্তান ও কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মেজর জেনারেল আবু সাঈদ মো. মাসুদ, প্রাক্তন ছাত্র প্রকৌশলী জুলফিকার আলী বকুল, প্রফেসর ডা. মো. নজরুল ইসলাম, ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) মো. আবুল কালাম সিদ্দিক, প্রকৌশলী ড. মো. মঞ্জুরুল হক, নীলফামারী জেলা পরিষদ চেয়ারমান মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন, সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোখছেদুল মোমিন, নীলফামারী জেলা প্রশাসক মো. খালেদ মোহাম্মদ রহীম, নীলফামারী পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান, সৈয়দপুর রেলওয়ে জেলা পুলিশ সুপার সিদ্দিকী তাঞ্জিলুর রহমান, সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আখতার হোসেন বাদল, সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বজলুর রশীদ প্রমুখ।
মন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের স্বপ্নের দেশ বাংলাদেশ। একজন মানুষই সেদিন আমাদের জাগিয়ে তুলেছিলেন, যার জন্ম না হলে বাংলাদেশ হতো না, তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতে অতিথিদের ফুলেল শুভেচ্ছা দেওয়া হয়। দুই দিনব্যাপী সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবের দ্বিতীয় দিনের অনুষ্ঠানমালায় আরো ছিল স্মৃতিচারণ, র্যাফেল ড্র, ব্যান্ড সংগীত।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৬ ঘণ্টা, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৭
আরএ