রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সিলেট মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট-১ আদালতের বিচারক মামুনুর রহমান সিদ্দিকী তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন।
আদালতে দেওয়া জবানবন্দির বরাত দিয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসএমপির শাহপরান থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) রাজিব কুমার রায় বাংলানিউজকে বলেন, ভাগ্নের মোবাইলের বিরোধকে কেন্দ্র করে নূর মোহাম্মদের সঙ্গে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
গ্রেফতারকৃত নজরুল ইসলাম নদু হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার মুড়াকুড়ি গ্রামের মৃত মিয়া হোসেনের ছেলে ও সিলেট নগরের সোনারপাড়া, ১৯৬/২ বাসার লুতুর মিয়ার কলোনির ভাড়াটে।
রোববার (২৪ ডিসেম্বর) ভোরে হবিগঞ্জের লাখাই থানাধীন মুড়াকুড়ি গ্রাম থেকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
সিলেট মেট্টোপলিটন পুলিশের শাহপরান (রহ.) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আখতার হোসেন বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, মামলার দুই আসামির মধ্যে এমাদ মিয়াকে (১৮) আগেই গ্রেফতার করা হয়েছে। খুনের ঘটনার পর নজরুল পলাতক ছিলেন।
গত ২৯ অক্টোবর রাত ৮টার দিকে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে নূর মোহাম্মদকে (১৯) নগরের সোনারপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ছুরিকাঘাত করা হয়। স্থানীয়রা গুরুতর অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৪, ২০১৭
এনইউ/জেডএস