সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুরে মরদেহ উদ্ধারের পর বিকেলে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তোফায়েল রায়গড় গ্রামের সৌদি প্রবাসী আলমাস উদ্দিনের ছেলে।
তিনি ঢাকাদক্ষিণ বাজারে একটি মোবাইলের দোকানে কাজ করতেন। রোববার রাত থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন।
গোলাপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফজলুল হক শিবলী এ তথ্য নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, স্থানীয় লোকজনের তথ্যের ভিত্তিতে উপজেলার রায়গড় নিহতের বাড়ির পাশ্ববর্তী ধানী জমি থেকে তোফায়েলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তার মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে মরদেহ জমিতে মিললেও রক্ত পড়েছিলো অন্যস্থানে। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটিয়েছে বলে ধারণা ওসি শিবলীর।
তিনি আরও জনান, রাতে দোকান থেকে ফেরার পথে ওই তরুণকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হতে পারে! হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দু'জনকে আটক করা হয়েছে। তবে এখনই তাদের নাম প্রকাশ করতে অনীহা প্রকাশ করেন ওসি শিবলী।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৫, ২০১৭
এনইউ/এএটি