তিনি জানিয়েছেন, নিরাপত্তার স্বার্থেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ওইদিন যা কিছু করার সব হবে ঘরের মধ্যে।
মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে রমনার বাংলাদেশ পুলিশ অফিসার্স মেসে ঢাকা মেট্রোপলিটন শ্যুটিং ক্লাবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে বেরিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ওইদিন সব বার বন্ধ থাকবে। মাদক দ্রব্যের ব্যবহার না হয় সেজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে। থার্টি ফার্স্ট উপলক্ষে উন্মুক্ত স্থানে কোনো অনুষ্ঠান করতে দেওয়া হবে না। দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং জানমালের নিরাপত্তার কথা ভেবেই উন্মুক্ত স্থানে না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যা কিছু হবে সব ঘরের মধ্যে।
এর আগে, বছরের এই শেষ দিনটিতে সভা-সমাবেশ, গান-বাজনা, আতশবাজি পোড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। গত মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে নিরাপত্তা ও ট্রাফিক সংক্রান্ত সমন্বয় সভায় এ তথ্য জানিয়েছিলেন ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া।
শ্যুটিং ক্লাবের এই অনুষ্ঠানে ছিলেন, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক, অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মোখলেসুর রহমান (প্রশাসন ও অপারেশন), জাবেদ পাটোয়ারী (স্পেশাল ব্র্যাঞ্চ), আবুল কাশেম (রেলওয়ে পুলিশ), নওশেরুজ্জামান (মানবসম্পদ), ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, সহকারী আইজিপি ও ক্লাব প্রধান সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।
আরও ছিলেন অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন’র মহাসচিব মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৬, ২০১৭
আরএম/আইএ