বৃহস্পতিবার (০৪ জানুয়ারি) দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আয়োজিত ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি এ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, দেশের মানুষ যাতে আধুনিক ও উন্নত জীবন-যাপন করতে পারে সেজন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, র্যাপিড পাস কার্যক্রমের ফলে বারবার টিকিট কেনা বা টিকিটের জন্য লাইনে দাঁড়াতে হবে না। লাইনে দাঁড়িতে গাড়িতে উঠতে হবে। তবে টিকিট কেনার ঝামেলা এড়ানো যাবে। ভবিষ্যতে এই কার্ডের মাধ্যমে ইউটিলিটি বিল পরিশোধ করা যাবে। এখন অনলাইনে শপিং হচ্ছে। ভবিষ্যতে কেনাকাটার ক্ষেত্রেও এই কার্ড ব্যবহার করা যাবে।
‘আমি আনন্দিত আমরা আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারবো। দেশের মানুষ যেন আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে জীবনযাত্রা সহজ করতে পারে তারই আরেকটি ধাপে আমরা প্রবেশ করেছি। ’
এই কার্ড যেন ভালোভাবে ব্যবহার হয় এবং মানুষ যেন ভালো সেবা পায় সেদিকে নজর দিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীকে একটি রেপ্লিকা কার্ড দেওয়া হয়। ওই কার্ড পেয়ে তিনি বলেন, ভালোই হয়েছে, একটা র্যাপিড পাস পেলাম। এখান থেকে গেলে তো বাসেই চড়তে হবে। গ্রামে গেলে ভ্যানে চলবো, এখানে বাসে চড়বো।
এ সময় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সেনাবাহিনী প্রধান আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত হিরোইয়াসু ইজুমি ও জাইকার বাংলাদেশ প্রতিনিধি প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন নতুন মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান।
আরও পড়ুন>>
** নোয়াখালীর উন্নয়নে প্রকল্পের উদ্বোধন
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৪, ২০১৮/আপডেট: ১৬২৫ ঘণ্টা
এমইউএম/এমএ