রোববার (৭ জানুয়ারি) দুপুরে নাটোরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. নাজমুল আলম এ দণ্ড দেন।
এরআগে বনপাড়া পৌরসভার কালিকাপুর ও ভবানীপুর এলাকায় ভেজাল আখের চিনি দিয়ে খেজুরের গুড় তৈরির একটি কারখানায় অভিযান চালায় র্যাব-৫ এর একটি বিশেষ টিম।
এদিকে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভেজাল খেজুরের গুড় তৈরির দায়ে কারখানার মালিক উপজেলার ভবানীপুরের আজাহার আলীর ছেলে কোরবান আলীকে (৩৮) ৫০ হাজার টাকা ও তার ভাই সাজদার আলীকে (২৮) ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
এসময় ওই দুই স্থান থেকে ২৪ মণ ভেজাল পাটালি গুড়, চার ড্রাম পঁচা তরল গুড়, ৩২ মণ আখের চিনি, দুই লিটার রং মিশ্রিত কেমিক্যাল, ২৮ কেজি পাথর চুনসহ গুড় তৈরির সরঞ্জমাদি জব্দ করা হয়।
র্যাব-৫ নাটোর ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর শিবলী মোস্তফা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুল আলম সন্ধ্যায় বাংলানিউজকে জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বড়াইগ্রাম উপজেলার কালিকাপুর এলাকায় অভিযান চালায় র্যাব-৫ এর একটি দল। অভিযানকালে ভেজাল খেজুর গুড় তৈরি করে বাজারজাত করার দায়ে তিন কারখানার মালিককে সাজা ও জরিমানা করা হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তিনটি কারখানা থেকে জব্দ করা ভেজাল গুড় ধ্বংস করেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০১৮
টিএ