বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সকালে ওই তরুণী বাদী হয়ে বরগুনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলাটি করেন। ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জুলফিকার আলী খান মামলাটি আমলে নিয়ে নির্যাতিতাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য বরগুনা সিভিল সার্জন অফিসে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
সুজন পটুয়াখালী সদর উপজেলার ছোট বিঘাই গ্রামের আবদুল হাই মাঝির ছেলে।
মামলার বাদী বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার খাকদান গ্রামের ওই তরুণী বলেন, এ ঘটনায় ১০ জানুয়ারি (বুধবার) আমতলী থানায় মামলা করতে গেলে থানায় মামলা না নিয়ে ট্রাইব্যুনালে মামলা করার পরার্মশ দেওয়া হয়।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদ উল্যাহ বাংলানিউজকে বলেন, এ ঘটনায় আমতলী থানায় কেউ মামলা করতে আসেনি। তবে আদালতের আদেশ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেব। আসামি জেলার বাইরে থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১১, ২০১৮
আরবি/