রোববার (১৪ জানুয়ারি) বিকেলে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে আওয়ামী লীগের দলীয় সংসদ সদস্য পঙ্কজ নাথের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী একথা বলেন।
** প্রাথমিকে ৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ শিগগিরই
প্রধান শিক্ষকের পদটি দ্বিতীয় শ্রেণির হওয়ার কারণে এটা এখন সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে নিয়োগ করা হয়।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমাদের ২১ হাজার স্কুলে প্রধান শিক্ষকের ঘাটতি রয়েছে। এসব ঘাটতি পূরণে ৬৫ শতাংশ পদোন্নতি দেওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে পিএসসির মতামত লাগবে।
‘আমরা চাহিদা পাঠিয়ে দিয়েছি, পিএসসিতে চাহিদা পাঠানোর পর একটা মামলা হয়েছে। নতুন জাতীয়করণকৃত স্কুলের প্রধান শিক্ষক যাদের কেউ কেউ হয়তো হতে পারবেন না। এরকম বিবিধ নিয়মাবলীও রয়েছে। ওই সব শিক্ষকরা মামলা করেছেন যেন তাদেরসহ পদোন্নতি দেওয়া হয়। একারণে আমরা পিছিয়ে আছি। ’
তিনি বলেন, যেহেতু প্রধান শিক্ষক বিহীন অর্থাৎ নেতৃত্ববিহীন স্কুল ভালো চলে না। সেজন্য আমরা কারেন্ট চার্জ (চলতি দায়িত্ব) দেওয়ার ব্যবস্থা নিয়েছি। শিগগিরই সারাদেশে যেসব স্কুলে প্রধান শিক্ষক নেই, সেগুলোতে সহকারী শিক্ষকদের মধ্য থেকে চলতি দায়িত্ব দেওয়া হবে।
‘এরই মধ্যে যাদের নাম প্রস্তাবিত হয়ে আছে, তাদেরই চলতি দায়িত্ব দিয়ে পূরণ করার ব্যবস্থা নিয়েছি, শিগগিরই সেটা হয়ে যাবে,’ যোগ করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৪, ২০১৮
এসএম/এমএ