রোববার (১৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টার দিকে মৈশাদী মিয়াজী বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। মাসুমা স্থানীয় হামানকর্দ্দি পল্লী মঙ্গল উচ্চ বিদ্যালয়ের বাণিজ্য বিভাগের ছাত্রী।
ইউপি সচিব আবু বকর বাংলানিউজকে বলেন, বাল্যবিয়ের সংবাদ পেয়ে তাৎক্ষণিক ওই বাড়িতে ইউপি সদস্য কালাম বেপারী ও গ্রাম পুলিশ উপস্থিত হয়। টের পেয়ে বরপক্ষের সবাই পালিয়ে যায়। চেয়ারম্যানের নির্দেশে মাসুমার বাবা ইউসুফ মিয়াজীকে পরিষদে নিয়ে আসা হয়। পরে মেয়েকে বাল্যবিয়ে দেবে না বলে অঙ্গীকার নামা রাখা হয়।
মৈশাদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মানিক বলেন, আমাদের ইউনিয়নকে বাল্যবিয়ে মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। ইউনিয়নবাসীও সচেতন। কোনো অভিভাবক বাল্যবিয়ের আয়োজন করলে তাৎক্ষণিক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৫ ঘণ্টা, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৮
আরএ